মুহাম্মদ রিদুয়ানুল হক চৌধুরী উদীয়মান একজন তরুণ নেতা ও সামাজিক উদ্যোক্তা। তার নেতৃত্ব আজ দেশ পেরিয়ে বিশ্বে সমাদ্ধৃত্ হচ্ছে। তিনি পরিবর্তনশীল হয়ে কাজ করছেন সমাজের সুবিধাবঞ্চিতমানুষদের জন্য। তিনি মানুষের উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন “রুটস অব রিসোর্চ” নামে একটি অর্গানাইজেশন।এছাড়াও তিনি গ্লোবাল ইয়ুথ এম্বাসেডর, দেয়ার ওয়ার্ল্ড এর দায়িত্বরত হিসেবে আছেন। তিনি কমনওয়েলথ ইয়ুথ সামিট ২০১৭, মালেয়শিয়াতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।দেশের সম্মান ও খ্যাতি ছড়িয়ে দিচ্ছেন বিশ্বজুড়ে। তিনি চট্টগ্রামের পিছিয়ে থাকা তরুণ-তরুণীদের নিয়ে কাজকরতে চান, নতুন করে চট্টগ্রাম ও বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিতে চান বিশ্ব দরবারে। “অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ” এর সাক্ষী হয়ে কাজ করতে চান দেশের উন্নয়নের জন্য।
কিছুদিন আগে তার কাজের অবদান স্বরূপ Young World Leaders For Humanity অর্গানাইগেশন থেকে তাকে বিশ্বের “9th Young World Leader” হিসেবে মনোনীত করেছেন।
উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য : “রুটস অব রিসোর্চ” অর্গানাইজেশন দুইটি সেক্টর এ কাজ করছে একটি হল “ইয়ুথ ডেভলপমেন্ট” এবং অন্যটি হল “সোশ্যাল ডেভলপমেন্ট”।ইয়ুথ ডেভলপমেন্ট সেক্টরটি “রোয়ার” নামেকাজ করছে মাঠ পর্যায়ে।তাদের বর্তমানে তাদের অর্ধশত এর বেশী মেম্বার ও ভলান্টিয়ার রয়েছে, এটির সাথে সংযুক্ত সকলেই তরুণ এবং বিভিন্ন ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত রয়েছেন। “রোয়ার” কাজ করছেনযুবকদের নিজেদের মাঝে উন্নয়ন ও তাদের কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে নিজেদের নিয়োগ করা।বিশ্বব্যাপী সমাদ্ধৃত টেকসই উন্নয়ন (এসডিজি) ভিশন ২০৩০ এর আলোকে “রোয়ার”কাজ করে চলেছে। খুবই অল্প সময়ের মধ্যে “রোয়ার” বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করে।
তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর “ডিজিটাল বাংলাদেশ” স্বপ্নপূরণের অগ্রযাত্রিক হয়ে আইসিটির মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চায়।
অনুপ্রেরণা : তিনি ছোটবেলা থেকে তাহার পরিবারের সমাজ সেবা মূলক গল্পশুনে বড় হয়েছেন। তার বাবাকে দেখেছেন সারা জীবন মানুষের উপকার করে এগিয়েছেন।সর্বদা মানুষের পাশে থেকে মানুষেরকল্যাণের জন্য কাজ করেছেন। এইসব অনুপ্রেরণা থাকে মানুষের জন্য কল্যাণকর কিছু কাজ করার জন্য ভাবায়।তার পরিবারের কল্যাণকর ইতিহাস তাকে নতুন করে ভাবাতে শেখায় নতুন উদ্যমে কাজকরার। সেই সকল অনুপ্রেরণা আজ তাকে মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করতে সাহায্য করে।
পরিবার : তিনি চট্টগ্রামের স্বনামধন্য রাংগুনীয়াস্থ “চৌধুরী” পরিবারের সন্তান। পাঁচ ভাই-বোনের মাঝে তিনি সবার ছোট। দেশের সেবায় তার পুরো পরিবারের অনেক অবদান রয়েছে।বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেতাদের পরিবারের অনবদ্য ভূমিকা ছিল।
কর্মজীবন : কর্মজীবনে তিনি একজন তরুণ ব্যবসায়ী। গার্ডিয়ান গ্রুপের, ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত আছেন।
এছাড়াও তিনি গুগল ও মাইক্রোসফট অফিসিয়ালদের আমন্ত্রনে তাদের মালেয়শিয়া অফিস পরিদর্শন করেছেন।